12:07 PM, 03 Jun 2019
আধুনিক পুরুষরা স্ত্রীর মধ্যে যেসব গুণ খোঁজেন

বিআর রিপোর্ট: বিয়ের জন্য পাত্রী খোঁজার ব্যাপারে আধুনিক পুরুষরা কী কী গুণ খোঁজে জেনে নিন।

গার্লফ্রেন্ডের মতো প্রেম: বিয়ের পর স্ত্রীর মধ্যে গার্লফ্রেন্ড ফ্যাক্টারটা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। সেটাই হল পুরুষমনের শঙ্কার কারণ। কিন্তু স্ত্রী যদি তার স্বামীর কাছে প্রেমিকারূপে বেশি করে ধরা দেয়, বিষয়টা জমে ক্ষীর হয়ে যায়। সেই সঙ্গে মায়ের মতো আদর যত্নও চাই।

শেফের মতো ভালো রান্না: স্ত্রী মানেই তাকে ভালো রাঁধুনি হতেই হবে, এ একেবারে অঘোষিত শর্ত। ফলে স্ত্রীর মধ্যে ফাইভ স্টার হোটেলের শেফের গুণ খোঁজে পুরুষ। মনে মনে তুলনা চলে মায়ের রান্নার সঙ্গেও।

মধ্যপন্থা: পুরোপুরো মডার্ন বা একেবারে সাবেকি স্ত্রী চায় না আধুনিক পুরুষ। সে চায় এমন কেউ, যার মধ্যে দুটোরই মিশেল থাকবে সমান সমান। মানে স্ত্রীর হাত ধরে ডিস্কো থেকেও যাওয়া যাবে, আবার আত্মীরস্বজনের বাড়িতেও যাওয়া যাবে।

দশভুজা চাই: চোখের নিমেশে সব কাজ করার ক্ষমতা থাকতে হবে স্ত্রীর মধ্যে। অফিসের কাজের পাশাপাশি, বাড়ি সামলানোর মতো ঝক্কি সামলাতে জানতে হবে।

সাংসারিক হলেও ক্যারিয়ারিস্ট হতে হবে: টিপিকাল হাউজ়ওয়াইফ হলে চলবে না। সারাজীবন সংসারের ঘানি টানার মানসিকতা ছাড়তে হবে। এটাই আজকের ট্রেন্ড। নিজের জন্য এইম না থাকলে সেই নারীকে স্ত্রী বলে মেনে নিতে কষ্ট হয় আধুনিক পুরুষের। এদিকে সংসার সামলানোর কাজটাও তাকেই করতে হবে।

ভালো সেন্স অফ হিউমার: স্ত্রী যদি গোমড়াথেরিয়াম হয়, পুরুষের ভালো লাগে না। তাই তাকে হতে হবে হাসিখুশি।

সংস্কারি: এটা পুরুষের চিরদিনের চাহিদা। স্ত্রীকে সংস্কারি হতেই হবে। যতই জিন্স টপ পরুক, উচ্চপদে চাকরি করুক, দিনের শেষে ঘুরে ফিরে বাড়ির আউডিয়াল বউমাটি তাকে হতেই হবে।

স্পেস চাই, ঘ্যানর ঘ্যানর নয়: বর্তমানের চাহিদা স্পেস। এই স্পেস শব্দটা নিয়েই যত বিবাদ। এ বলে জায়গা দাও, ও বলে জায়গা দাও। মোদ্দা কথা হল, নিজের প্রাইভেট স্পেস না হলে ঠিকমতো সাবলীলভাবে বাঁচাই দায়। তাই স্পেস মাস্ট।